Contributors:

Poetry and Translation:

Abu Hasan Shahriar
Anisur Rahman Apu
Babette Albin
Biswajit Mandal
Bob Holman
Christina M. Rau
Ekok Soubir
Hassanal Abdullah
Kalikrishna Guha
Nazib Wadood
Naznin Seamon
Rasel Ahmed
Rezanur Rahman Reza
Richard Marx Weinraub
Shambhu Rakshit
Uday Shankar Durjoy


Prose and Book Review:

Nicholas Birns
Shah Fazle Rabbi
Mouli Azad


Poetry Dialogues:

Avijit Roy
Hassanal Abdullah
Kulada Roy
Naznin Seamon
Shopno Kumar
Tapan Bagchi


Letters to the Editor:

D. H. Melhem
Beverly Matherne
Avijit Roy
Babette Albin
Rosemarie Bray
Abu Sayeed Obaidullah
Kenol Anglade
Niaz Khan


Cover Art:

Rafi Haque

---------



Shabdaguchha Award 2009
The recipient of the Shabdaguchha Poetry Award 2009 is Rahman Henry, who is a significant poet of the '90s and who contributed some of his important poems to Shabdaguchha. On Dec 16, 2009, the evening of the 38th Victory Day of Bangladesh, in a ceremony at the Shabdaguchha office in New York, the guest of honor, Prof. Nicholas Birns, a faculty of New School University, announced the award on behalf of Shabdaguchha. "Rahman Henry is a poet whose work I know and respect, who is very much occupied the role of postmodern poetry," mentioned Prof. Birns after announcing the award. He also read a poem of Mr. Henry from the "Poets of Bangladesh" issue of the magazine for which he was the guest editor. A significant number of poets and writers were present during the announcement. The poet will receive $200 and a crest from Shabdaguchha.

Rahman Henry, a postmodern Bangladeshi poet and the author of ten collections of poetry, published his Selected Poems in 2008. He is the editor of Poet Tree, a Bengali poetry journal. .



























Shabdaguchha: Logo
Issue 45/46 : July - Dec 2009 : Volume 12 No 1/2


Poema de Alabanza para Pablo Neruda


Shabdaguchha: Issue 45_46
Cover Art by Rafi Haque


    Editorial:


    নানা মুনির নানা মতই কি বাংলা কবিতার শেষ কথা, নাকি প্রকৃত উৎকর্ষের একটি সুনির্দিষ্ট ব্যাপার রয়েছে? জীবনানন্দ দাশ তো বলেছিলেন ‘কবিতা নানান প্রকার’, কিন্তু তার অর্থ কি দাঁড়ায়, যে যেভাবে পারেন এর ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে দেবেন? যে যেভাবে পারেন কবিতাকে গ্রহণ করবেন কিম্বা ছুঁড়ে ফেলে দেবেন? ভালো লাগলেই কবিতাকে ভালো বলে প্রচার করবেন আর ভালো না লাগলে উচ্ছিষ্টের কাতারে নিয়ে যাবেন? যা ইচ্ছা তাই বলে কবিকে গালাগাল দেবেন? উপদেশের ফুলঝুরিতে ভরিয়ে তুলবেন কবির চারপাশ? আবার যখন প্রয়োজন হবে গা-ধুয়ে পবিত্র হয়ে সবার আগে এসে কবিকে ফুলের মালা দেবেন? যে সজনীকান্ত দাস ১৯৩৭ সালে, যখন আধুনিক বাংলা কবিতা তার স্বর্ণশিখরে, ‘অতি-আধুনিক কবিতা’ শিরোনামে প্রবন্ধ লিখে পুরো আধুনিকতাকে খারিজ করে দেবেন এই বলে যে ‘বাংলা-কবিতার একরূপ মৃত্যু হইয়াছে’, তিনিই আবার জীবনানন্দের মৃত্যুর পর ফুলের তোড়া হাতে চোখের জল ঢালবেন সবার সামনে! এ কেমন কথা? স্বীকৃতি বয়ে আনা, কিম্বা পুরস্কার পাওয়া ইত্যাদিই কি তা হলে কবিতা বিচারের মূল নিক্তি হয়ে দাঁড়াবে? সমালোচকরা যতোই মাথা নাড়ান, আদতে তা-ই তো হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। আজ যাকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, আজ যাকে সমাজ থেকে বহিষ্কার করার কথা উঠছে, আজ যাকে অপদার্থ বলে গালি দেয়া হচ্ছে, তাকেই আবার কোলে তুলে নেয়ার হিড়িক পড়ে যাচ্ছে সময়ের বিবর্তনে। শুধু আমাদের সমাজে কেনো ফরাসী দেশে (বোদলেয়ার), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে (হুইটম্যান, ডিকিনসন) সর্বত্রই দেখা যায় এই চিত্র। কেনো? উত্তরটি দেবার আগে আমাদের চিন্তা-ভাবনা ধ্যান-ধারণা নিয়ে দু’একটি কথা বলা যাক। চারপাশের নানান জিনিস দেখে আমারা বেড়ে উঠি; বেড়ে উঠতে উঠতে শিখি কিম্বা শিখতে শিখতে বেড়ে উঠি। আমাদের অধিকাংশের কাছে তা-ই আদতে সম্ভাবনা যা আমরা পারিপার্শ্বিকতা থেকে চিন্তার গণ্ডিতে তুলে আনতে পারি, সেইসব ঘটনাই আনন্দের যেমনটি দেখে দেখে আমরা আনন্দ পেয়ে থাকি এবং প্রাপ্তির সর্বোচ্চ শিখর সেই অর্জন যা আমাদের নিকটজন পেয়ে এসেছেন। যেমন প্রথম বিভাগে প্রথম, পাঁচটা লেটার সহ ম্যাট্রিক, হাট থেকে কিনে আনা বিশাল মাছ, মনোযোগ দিয়ে শোনা রবীন্দ্রসঙ্গীত ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের মনন তৈরী হয় বয়োবৃদ্ধি কালে পাঠ্য-পুস্তকের প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা দিয়ে; মুরব্বিরা যা পড়ে পড়ে শোনাতে ভালবাসেন। ফলত ‘জল পড়ে, পাতা নড়ে’ কিম্বা ‘ভোর হলো, দোর খোলো’ যে অনুরণন তোলে, ‘হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি’ তা করতে পারে না। কিম্বা ‘হায় চিল সোনালি ডানার চিল’ শৈশবের ধরে রাখা যে মুহূর্তটি এনে দেয় ‘তোমরা দেখিয়ে দিলে বুঝতে পারি উনি একজন কুকুর’ তা আনে না। কিন্তু প্রকৃত কবির বেলায় সেটা হয় না কেনো? তাঁর কাছে নতুন দৃশ্যপট চিত্রকল্প উপমা কিম্বা নতুন করে বলার ভঙ্গি কেনো ধরা দেয়? কারণ, কবি শব্দের আর্কিটেক্ট; আম-জনতার মনন বদলানোর আগে বদলাতে থাকে তার অভিব্যক্তি প্রকাশের ধরন। ফলত তিরিশ ফিরে যায় না রবীন্দ্রনাথের কাছে, পঞ্চাশ ফেরে না পঞ্চপাণ্ডবে, নব্বই যায় না পঞ্চাশে। কবির এই নিয়ত বদলে যাওয়া কিন্তু মেনে নিতে চায়না সমাজ। যিনি আমপারা পড়েন তিনি ঢুলে ঢুলে হেফজ করতেই বেশী ভালবাসেন। স্বাদ পান ওতেই। বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলো তার কাছে সহজ মনে হয় না। চাঁদে যাওয়াকে তিনি ভাবেন ভাবালুতা। কিন্তু চার দশক পরের একটি শিশু মঙ্গলগ্রহকেও আপন ভাবতে শেখে। তাইতো কবিকেও অপেক্ষা করতে হয় যুগ যুগ; কখনো শতাব্দী। তাঁর ভাষা তাঁর বিন্যাস অন্যের মতো হোক, তাঁর বলা তাঁর চলা পরিচিত গণ্ডির জালে আটকে যাক─ বোদ্ধাদের লক্ষ্য থাকে তাই। এর বাইরে গেলেই কবির মরণ। তাঁর সমালোচক হয়ে যান একে একে সবগুলো চোখ। অথচ সেই চোখও হয়তো দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়; ততো দিনে বহুদূরে চলে যায় সময়ের স্রোত।
    ------------


    Richard Marx Weinraub


    Edward Frimpong

    My father used to ride
    the elephant into his fields.
    He was the greatest
    farmer growing cocoa, coffee,
    cashews, and cassava

    from huge mounds of dung.
    The government of Ghana
    gave him a Mercedes Benz
    for his achievements.
    Driving back from the savanna

    Father crashed into the creature
    and was killed—
    Nailed upon the dashboard
    like some plastic Christ.
    I count the sorrows on my ivory beads.

    San Juan







Contents:

বাংলা কবিতার শতাব্দী

Poetry in English

Poetry in Bengali

Poetry in Translation

Translation: A Review

Book Review

Short Review

Poetry Dialogues

ShabdaNews

To the Editor






ইন্টারনেট সংস্করণ মুদ্রিত পত্রিকার সংক্ষেপিত অংশ। অতএব শব্দগুচ্ছর এই সংখ্যাটি ডাকযোগে পেতে হলে অনুগ্রহপূর্বক নিচে ক্লিক করে ওয়ার্ডার করুন।

The Internet version is the shortened form of the Hardcopy. So, to order for the hardcopy of this issue, please click on the following link:

Get Hardcopy














































































Shabdaguchha, an International Bilingual Poetry Journal, edited by Hassanal Abdullah