|
Contributors:
Poets and Translators:
Stanley H. Barkan Dariusz Tomasz Lebioda Sultan Catto
Catherine Fletcher Naznin Seamon David Lawton
Bishnupada Ray Ellen Lytle Richard Jeffry Newman
Roni Adhikari Dhanonjoy C Saha
Howard Pflanzer Maki Starfield
Natasha R Clarke Amirah Al Wassif
John Smelcer Ekok Soubir Hassanal Abdullah
A Tribute To
Buddhadeva Bose (1908-1974)
Poetry in Bengali
Hadiul Islam Suman Dhara Sharma Mahbub Mitra
Mohammad Jasim
Letters to the Editor
Naoshi Koriyama Carolyne Wright Sultan Catto
Peter Thabit Jones Samantha Jane Denise Moyo
Chandan Das Partha Banerjee Sulekha Sarkar Somnath Ray
Cover Art:
Thaira Almayahy Husen
New Logo:
Najib Tareque
|
|
Celebrating 21 Years of Publication
প্রকাশনার একুশ বছর
শব্দসংবাদ/ShabdaNews
গ্রীস কবিতা উৎসবে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ আমিন্ত্রত
আগামী (২০১৯) এপ্রিলে গ্রীসে অনুষ্ঠিতব্য কবিতা উৎসবে আমন্ত্রণ পেলেন শব্দগুচ্ছ সম্পাদক কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ। সেন্ট্রাল গ্রীসের ইফিয়া প্রদেশের ডেপুটি গভর্ণর অফিসিয়ালি কবিকে এই আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছেন। এর আগে ইমেল যোগে প্রাথমিক ভাবে আমন্ত্রণ করেছিলেন আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবের সভাপতি, মারিয়া মিস্টারেলি। অনুষ্ঠান চলবে ৯ থেকে ১২ এপ্রিল। মূল থিম ‘বিশ্ব ভ্রাতৃত্বে কবিতার অবদান’। এথেনসের ঐতিহাসিক স্থানগুলো পরিদর্শনের ব্যবস্থা ছাড়াও, কবিতাপাঠ ও কবিতা নিয়ে নানা সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে বলে আমন্ত্রণ পত্রে উল্লেখ করেছেন মাননীয় ডেপুটি গভর্নর ফেনিস স্প্যানোস। অনুষ্ঠান স্পনসর করছে গ্রীসের সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়। এর আগে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ ২০১৬ সালে চীনে আন্তর্জাতিক সিল্ক রোড কবিতা উৎসবে যোগ দেন এবং সে বছরই তাঁকে বিশ্ব কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্যে ‘হোমার মেডেল’ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। বিশ্বের নানা দেশ থেকে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক বেশ কয়েকটি অ্যান্থোলজিতেও স্থান পেয়েছেন তিনি। তিনি সনেটের নতুন ধারার প্রবর্তক, তাছাড়া রচনা করেছেন মহাকাব্য ‘নক্ষত্র ও মানুষের প্রচ্ছদ’। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় (বাংলা ও ইংরেজীতে) তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ৪০। গ্রীস কবিতা উৎসব উপলক্ষে তাঁর কবিতা গ্রীক ভাষায় অনূদিত হবে বলে আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আরো তিন বাঙালি কবির কবিতা অনূদিত হলো কোরিয়ান ভাষায়
কোরিয়ান ভাষায় অনূদিত হলো আরো তিন বাঙালি কবির কবিতা। এঁরা হলেন কামাল চৌধুরি, বায়তুল্লাহ কাদেরী ও নাজনীন সীমন। পাশাপাশি পাতায় ইংরেজী ও কোরিয়ান উভয় ভাষায় এই তিন কবির কবিতা স্থান পেয়েছে ‘কোরিয়ান এক্সপেট্রিয়েট লিটরেচার’ পত্রিকায়। এর আগে বাংলা থেকে ইংরেজীতে কামাল চৌধুরী ও বায়তুল্লাহ কাদেরীর কবিতা অনুবাদ করেন হাসানআল আব্দুল্লাহ। তবে, নাজনীন সীমনের কবিতা সরাসরি ইংরেজীতে লেখা। কোরিয়ান ভাষায় অনুবাদ করেছেন কবি ও অধ্যাপক রেচল রে। কবি কামাল চৌধুরীর কবিতার শিরোনাম ‘এ স্টোরি দ্যাট স্ট্যান্ডস’, কবি বায়তুল্লাহ কাদেরীর কবিতার শিরোনাম ‘লর্ড’ ও ‘ডিসেম্বর’, এবং কবি নাজনীন সীমনের কবিতার শিরোনাম হলো ‘রিভেঞ্জ’। পত্রিকায় কবিদের ছবি ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতিও স্থান পেয়েছে। জানুয়ারি ২০১৯ সংখ্যায় বাংলাদেশ ছাড়াও আন্তর্জাতিক বিভাগে আছে আমেরিকা, বুলগেরিয়া, কানাডা, চীন, ডোমেনিকান রিপাবলিক, ভারত, ইজরায়েল, পেরু ও সিসিলির কবিতা। আন্তর্জাতিক বিভাগের সমন্বয়কারী কবি স্ট্যানলি এইচ বারকান জানান, পত্রিকাটির পিডিএফ ভার্সন ইতিমধ্যেই ইমেলে কবিদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে এবং অল্প দিনের মধ্যেই ডাকযোগে পত্রিকা পাঠানো হবে। উল্লেখ্য ‘শব্দগুচ্ছ’ কবিতা পত্রিকার মূল স্লোগান ‘বাংলা কবিতার বিশ্বায়ন’ পর্যায়ে এর আগে কোরিয়ান ভাষায় অনূদিত হয়েছে নির্মলেন্দু গুণ, জ্যোতির্ময় দত্ত, ও হাসানআল আব্দুল্লাহ’র কবিতা। তবে এডিটরস চয়েজে দু’বার অনূদিত হয়েছেন জ্যোতির্ময় দত্ত ও নাজনীন সীমন। ২০১৫ সালে এই পত্রিকা থেকে কবিতা সংগ্রহ করে নির্মলেন্দু গুণ, জ্যোতির্ময় দত্ত ও নাজনীন সীমনের কবিতা রোমানিয়ান ভাষায় অনুবাদ করে সে দেশের পত্রিকায় ছাপেন কবি ইয়োকোভ অলিম্পিয়া। উল্লেখ্য, ‘কোরিয়ান এক্সপেট্রিয়েট লিটারেচার’ পত্রিকার অন্তর্জাতিক বিভাগে বাংলা ভাষার সমন্বয়ক হিসেবে ‘শব্দগুচ্ছ’ সম্পাদক কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ ২০১৩ সাল থেকে যুক্ত আছেন।
কবির জন্মদিন
১৬ই ডিসেম্বর ছিলো নিউইয়র্কে বসবাসরত নব্বইয়ের দশকের উল্লেখযোগ্য কবি নাজনীন সীমনের জন্মদিন। তিনি একাধারে কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক ও শিক্ষক। ইডেন কলেজ থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রী করার পর নব্বইয়ের দশকের শেষ দিকে তিনি নিউইয়র্কে পাড়ি জমান। সেখানে অবস্থিত সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কের অধীনে কুইন্স কলেজ থেকে ইংরেজী সাহিত্যে পুনরায় ব্যাচেলর ও মাস্টার্র ডিগ্রী লাভ করেন। নিউইয়র্ক ডিপার্টমেন্ট অব এজুকেসনের অধীনে হাইস্কুল সিস্টেমে তিনি প্রায় একযুগ ধরে ইংরেজীর শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। তিনি স্থানীয় ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির সহ-সভাপতি। গদ্য-পদ্য মিলে তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা সাত। “প্রতত রক্তাক্ত চিৎকার (গল্প)”, “একটি বিড়াল ও আমার দুঃখ (কবিতা)”, “বিশেষণের বিশেষ বাড়ি (কবিতা)” ও “অস্তিত্বের সংকট (প্রবন্ধ)” তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। তাঁর কবিতা অনূদিত হয়েছে ইংরেজী, রোমানিয়ান ও কোরিয়ান ভাষায়। ‘হলোনেস অন দ্যা হরাইজন’ নামে ইংরেজীতে অনূদিত কবিতাগ্রন্থ প্রকাশ করেছে নিউইয়র্কের প্রকাশনা সংস্থা ফেরল প্রেস। লং আইল্যান্ড ইউনিভার্সিটি, ইয়েল ক্লাব, গ্রানীজ ভিলেজ, ও ম্যাসাসুসেস্ট পোয়ের্টি ফেস্টিভাল সহ নানা মার্কিনি ভ্যানুতে তিনি আমন্ত্রিত কবি হিসেবে কবিতা পড়েছেন। ২০০৭ সালে তিনি উত্তরাধুনিক কবিতায় শব্দগুচ্ছ কবিতা পুরস্কারে ভূষিত হন। কবি নাজনীন সীমনের জন্মদিনে শব্দগুচ্ছ’র পক্ষ থেকে একরাশ শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন কবি!
ভিলেজে কবিতা পড়লেন বাঙালী কবিদম্পতি
কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ ও কবি নাজনীন সীমন রোববার ২৪ জুন, ২০১৮ গ্রীনিজ ভিলেজে ফিচার পোয়েট হিসেবে কবিতা পড়েন। ফিনিক্স রিডিং সিরিজের এই অনুষ্ঠানে উভয় কবি আগেও আমন্ত্রিত হয়ে কবিতা পড়েছেন। শুরুতে কিছু উন্মুক্ত কবিতাপাঠের পর উপস্থাপক নেপালী কবি ইয়ুটসু শার্মা কবি হাসানআল আব্দুল্লাহকে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি বলেন, হাসানআল শুধু একজন কবিই নন, শব্দগুচ্ছ নামের একটি দ্বিভাষিক কবিতা পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে তিনি ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক মহলে বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছেন। ২০১৬ সালে চীন কবিতা উৎসবে আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে যোগ দেয়া ছাড়াও তিনি একই সালে ইয়োরোপের সম্মানজনক কবিতা পুরস্কার হোমার মেডেল অর্জন করেন। কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ, তাঁর প্রকাশিত তিনখানা অনুবাদ গ্রন্থ থেকে বেশ কিছু কবিতা পড়ে শোনান। উপস্থাপকের অনুরোধে তিনি একটি সনেট বাংলাও উপস্থাপন করেন। তাছাড়া আসরে উপস্থিত কবিপুত্র একক সৌবিরের অনুবাদেও তিনি দু’টি নতুন কবিতা পড়েন। অন্যদিকে কবি নাজনীন সীমনকে পরিচয় করিয়ে দেন অনুষ্ঠানের আয়োজক কবি-অধ্যাপক মাইকেল গ্রেভস। তিনি বলেন সীমন আগেও এই আসরে কবিতা পড়েছেন, তাঁর ধীমান উচ্চারণ আগের মতো আজও আমাদের মুগ্ধ করবে বলে বিশ্বাস করি। সীমন তাঁর অনুবাদ গ্রন্থ “হলোনেস অন দ্যা হরাইজন” থেকে একে একে বেশ কয়েকটি কবিতা পড়ার পর, মূল ইংরেজীতে লেখা অনেকগুলো কবিতা পড়ে উপস্থিত কবিদের সত্যিই মুগ্ধ করেন। উভয় কবির কবিতায়ই বাংলাদেশ, স্বাধীনতা যুদ্ধ, পৃথিবীর দেশে দেশে দরীদ্র নিপীড়িত মানুষের সংগ্রাম, জাপানের আণবিক বোমা নিক্ষেপ, কসভো-আফগানিস্থান-ইরাকে রাষ্ট্রিয় সন্ত্রাস ইত্যাদি নানা বিষয় উঠে আসে। এক প্রশ্নের জাবাবে হাসানআল আব্দুল্লাহ বলেন, শুধু বাংলাদেশেই দারিদ্র মাথা গুঁজে বসে নেই, এই নিউইয়র্ক শহরে আমাদের চোখের আড়ালে অসংখ্য মানুষ, এমনকি শিশুরাও অন্যের করুণায় বেড়ে উঠছে, যাদের দু’বেলা খাবার ও রাত্রি বাসের স্থান এখনও নির্দিষ্ট নয়। উল্লেখ্য উভয় কবিই নিউইয়র্কের হাইস্কুলের যথাক্রমে গণিত ও ইংরেজীর শিক্ষক। হাসানআল আব্দুল্লাহর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৪০ অন্যদিকে নাজনীন সীমনের প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৬। আসরে উন্মুক্ত কাব্যপাঠে তিনটি করে কবিতা পড়ে শোনান ইয়ুটসু শার্মা, মাইক গ্রেভস, ইউজিন লিন, অটিস বার্গারসহ প্রায় ১০/১২ জন স্থানীয় কবি। ভিলেজের বেথুন স্ট্রিটের এই আয়োজনের হোস্ট ছিলেন কবি অটিস বার্গার। অনুষ্ঠান চলে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত।
ইয়েল ক্লাব কবিতাপাঠ
১৯ অক্টোবর, ২০১৬ ইংরেজি, বাংলা, রাশিয়ান, সিসিলিয়ান ও স্প্যানিশ মোট পাঁচ ভাষায় কবিতা পাঠের ভেতর দিয়ে শুক্রবার হয়ে গেলো নবম (নবপর্যায়) ইয়েলক্লাব কবিতা পাঠের আসর। মার্কিন কবি ও প্রকাশক স্ট্যানলি এইচ বারকানের সঞ্চালনায় ম্যানহাটনে অবস্থিত ইয়েল ক্লাবের ১৭ তলার কনফারেন্স রুমে এ আসর শুরু হয় সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। আসরে কবিতা পড়তে কানাডা থেকে এসেছিলেন কবি রজার গ্রিনঅল্ড, কলোরডো থেকে এসেছিলেন মার্কিন ঔপন্যাসিক পল লেভিট, নিউইয়র্কে বসবাসরত সিসিলিয়ান ও রাশিয়ান ভাষার কবি যথাক্রমে টিনো প্রভেঞ্জেনো ও ভিক্টোরিয়া নভোকভ, মার্কিন কবি বিল ওয়ালেক ও বাংলা ভাষার প্রতিনিধি হিসেবে ছিলাম আমি, হাসানআল আব্দুল্লাহ। অনুষ্ঠানের বিশেষত্ব, প্রত্যেক আমন্ত্রিত কবির পরিচিতি ও ছবি দিয়ে আলাদা ফ্লায়ার। কবিতা পাঠের আগে সকলের হাতে সেটি ধরিয়ে দেয়ার পর, উপস্থাপক কবির লিখিত পরিচিতি পড়ে শুনিয়ে কবিতা পড়তে আমন্ত্রণ জানান। ইংরেজি বর্ণমালার প্রথম অক্ষর দিয়ে নাম শুরু হওয়ার কারণে প্রথমেই আমার ডাক পড়ে। কবিতা পাঠ শেষ করি বাংলায় একটি কবিতা পড়ার ভেতর দিয়ে। অন্যরাও নিজের ভাষায় এভাবেই অন্তত একটি করে কবিতা পড়েন। আসরের হোস্ট বিশিষ্ট পদার্থবিদ সুলতান ক্যাটোও এই আসরে কবিতা পড়ে শোনান। পল লেভিট পড়েন তাঁর নতুন উপন্যাসের অংশ বিশেষ। নিউইংল্যন্ডে বসবারত হিন্দিভাষার কবি ও অনুবাদক শ্রীনিবাস রেড্ডি ও বিখ্যাত স্প্যানিশ কবি ইসাক গোল্ডেমবার্গ অসুস্থতার কারণে উপস্থিত না থাকতে পারায় তাঁদের একটি করে কবিতা পড়ে শোনান বিল ওয়ালেক ও স্ট্যানলি বারকান। আর স্ট্যানলির কবিতা স্প্যানিশ অনুবাদে পড়েন মারিয়া বেনেট। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠান চলে সাড়ে নয়টা পর্যন্ত। মার্ক পলিয়াকোভ ছিলেন এই কাব্যপাঠের আনুষ্ঠানিক ফটোগ্রাফার।
—শব্দগুচ্ছ
Find us on Facebook
|
|
Printed Version
পত্রিকার মুদ্রিত কপি
Contents:
A Tribute to Buddhadeva Bose
Poetry in Translation (polish)
Poetry in Translation (Bengali)
Poetry in Translation (Ahtna)
Poetry in English 1
Poetry in English 2
Poetry in Bengali
Editor's Journal
Shabda News
Letters to the Editor
শব্দগুচ্ছর এই সংখ্যাটির মুদ্রিত সংস্করণ ডাকযোগে পেতে হলে
অনুগ্রহপূর্বক নিচে ক্লিক করে ওয়ার্ডার করুন।
To order for the hardcopy of this issue, please
click on the following link:
Get a Hardcopy
|
|