|
Contributors:
Poets and Translators:
Dariusz Thomasz Lebioda
Nino Provenzano Fuad Atal
Peter Thabit Jones
Joan Digby
Kristine Doll
John Digby
Carolyn Mary Kleefeld
Richard Jeffrey Newman
Bishnupada Ray
Dileep Jhaveri
J. Scotte Barkan
Shokrana Sarkar
Rachel Mejia
Baitullah Quaderee
Motin Raihan
Dilara Hafiz
Anisur Rahman Apu
Roni Adhikari
Jasim Uddin Tutul
Hassanal Abdullah
A Tribute To
Shaheed Quaderi (1942-2016)
Syed Shamsul Huq (1935-2016)
Rafiq Azad (1943-2016)
Book Review
Nicholas Birns
Letters to the Editor
Stanley H. Barkan
Nirmalendu Goon
Belal Beg
Tomasz Marek Sobieraj
Naznin Seamon
Bishnupada Ray
Sk Kamrul Hashan
Hasan Ali
Firoz Ashraf
Ariful Islam
Shahab Ahmed
Taher Ahmed Razu
Rahul Roychowdhury
Momin Mahadi
Khondkar Khosru Parvez
Roni Adhikari
Cover Art:
Al Noman
New Logo:
Najib Tareque
|
|
Shabda News/শব্দ সংবাদ
হাসানআল আব্দুল্লাহ হোমার মেডেল পুরস্কারে ভূষিত
২৭ জুন চীনের সিকুয়ান প্রদেশের লিংশ্যান ইগল গ্রান্ড থিয়েটারে প্রায় ১০ হাজার লোকের উপস্থিতিতে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ’র হাতে তুলে দেয়া হলো ইয়োরোপিয়ান কবিতা পুরস্কার হোমার মেডেল। এর আগে পুরস্কার কমিটির সভাপতি পোল্যান্ডের কবি ও প্রকাশক ডারিউস টোমাস লাবিয়ডা হাসানআল আব্দুল্লাহকে একজন শক্তিশালী বাংলাদেশী কবি হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে জুরি বোর্ডের আজীবন সদস্য হিসেবেও মনোনীত করার কথা ঘোষণা করেন। নতুন ধারার সনেট ও মহাকাব্য রচনার ভেতর দিয়ে বিশ্ব কবিতায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ কবিকে এ পুরস্কার দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে চীনের কবি জিডি মাজিয়া, প্যারিসে বসবাসরত মরক্কোর কবি জালাল এল হাকমোই ও মার্কিন কবি বিল ওয়ালেককেও একই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। চীন সরকারের আমন্ত্রণে সাত দিনব্যাপী সিল্ক রুট কবিতা উৎসবে যোগ দিতে কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ ওই মুহূর্তে শীচ্যাং শহরে অবস্থান করছিলেন। উৎসবে ২২টি দেশের মোট ২৯ জন আন্তর্জাতিক কবিকে আমন্ত্রণ করা হয়। পুরস্কার প্রাপ্তির পর কবি তাঁর বক্তব্যে পুরস্কার কমিটিকে ধন্যবাদ জানান। উল্লেখ্য, শব্দগুচ্ছ সম্পাদক কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শিক্ষকতা করেন। ১২টি কাব্যগ্রন্থসহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তার প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ৩৬। তিনি প্রবর্তন করেছেন ‘স্বতন্ত্র সনেট’ এবং মানুষ ও মহাবিশ্বের চলমানতা নিয়ে লিখেছেন মহাকাব্য, ‘নক্ষত্র ও মানুষের প্রচ্ছদ’। ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ, পোলিশ, কোরিয়ান, চীনা ও ভিয়েতনামী ভাষায় অনূদিত হয়েছে তাঁর কবিতা। ত্রিশের অধিক বাঙালী কবিকে ইংরেজিতে ও বিশ্বের নানা ভাষার কবিদের বাংলায় অনুবাদ করে তিনি যথাক্রমে ‘পোয়েটস অব বাংলাদেশ’ ও ‘বিশ্ব কবিতার কয়েক ছত্র’ নামেও দু’টি গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন। সম্পাদনা করেছেন ‘বিশ শতকের বাংলা কবিতা’র বৃহৎ সঙ্কলন। ২০১৬-র ফেব্র“য়ারির বইমেলায় শিল্প-সাহিত্যের ছোটো কাগজ ‘অনুভূতি’ প্রকাশ করেছে বিশেষ হাসানআল আব্দুল্লাহ সংখ্যা।
লং আইল্যান্ড ইউনিভার্সিটিতে কবিতা পড়লেন বাঙালী কবি দম্পতি
বাঙালী কবি-দম্পতি হাসানআল আব্দুল্লাহ ও নাজনীন সীমন ২৯ নভেম্বর, মঙ্গলবার, আমন্ত্রিত কবি হিসেবে কবিতা পড়লেন এল আই ইউ পোস্ট নামে খ্যাত লং আইল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পোয়েট্রি সেন্টারে। প্রচণ্ড বৃষ্টি উপেক্ষা করে অর্ধশতাধিক ছাত্র-ছাত্রী এই দুই বাঙালী কবির কবিতা শোনার জন্যে দুপুরে জড়ো হয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের টিলাস সেন্টারে। মুহুর্মুহু করতালির মাধ্যমে পোয়েট্রি সেন্টারের পরিচালক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়েটিভ রাইটিং বিভাগের প্রধান প্রফেসর জোন ডিগবে উভয়কেই পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি বলেন, দু’জনেই বাংলাদেশে জন্ম নিলেও দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন নিউইয়র্কে, যেখানে তাঁরা শিক্ষকতা পেশায় নিয়জিত। হাসানআল আব্দুল্লাহর নতুন ধারার স্বতন্ত্র সনেট ও মহাকাশ নিয়ে রচিত তাঁর মহাকাব্যের কথা, এবং নাজনীন সীমনের সদ্য প্রকাশিত অনুবাদগ্রন্থ ‘হলোনেস অন দ্যা হরাইজন’-এর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এঁদের কবিতা ব্যাপ্তির দিক দিয়ে বিচিত্র বিষয়কে স্পর্শ করেছে এবং ইতিমধ্যেই এঁরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথেষ্ট পরিচিতি লাভ করেছেন। প্রথমে কবিতা পড়েন শব্দগুচ্ছ সম্পাদক কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ। তিনি তাঁর প্রকাশিতব্য দ্বিভাষিক প্রন্থ ‘স্বতন্ত্র সনেট: এ বাইলিঙ্গুয়াল এডিশন’ থেকে বেশ কয়েকটি সনেট পড়েন। এ পর্যায়ে তিনি পেট্রার্ক ও শেক্সপীয়ারের সনেট থেকে তাঁর রচিত সনেট কিভাবে আলাদা তারও বর্ণনা দেন। তিনি তাঁর অন্য দুটি দ্বিভাষিক গ্রন্থ ‘আন্ডার দ্যা থিন লেয়ারস অব লাইট’ ও ‘ব্রেথ অব বেঙ্গল’ থেকেও বেশ কিছু কবিতা পড়েন। বাংলায়ও তিনি একটি কবিতা পড়ে শোনান। তিনি শব্দগুচ্ছ অনুবাদ সংখ্যা থেকে নিজের অনুবাদে ড. হুমায়ুন আজাদের কবিতা ‘আমি খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে’ পড়ে শোনান। ২০০৪ সালে ঢাকায় ড. আজাদকে আক্রমণ, বার্মুনগ্রাদে চিকিৎসা ও পরে জার্মানিতে হত্যা ইত্যাদি ইতিহাস তুলে ধরে তিনি বলেন, “এই মহান কবি কিন্তু ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাননি! মারা গেছেন মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে।”
ইংরেজী অনুবাদে একে একে অনেকগুলো কবিতা পড়েন কবি-গল্পকার ও জন এডামস হাইস্কুলের ইংরেজী বিভাগের শিক্ষক নাজনীন সীমন। বাংলা ছাড়াও সরাসরি ইংরেজীতে লেখা বেশ কয়েকটি কবিতাও পড়েন তিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, “আমি বাঙালী এটা আমার জন্যে গর্বের! পৃথিবীর যেখানেই যাই না কেনো বাংলাদেশের পতাকা দেখলে বুক ভরে ওঠে।” বিশ্বের দেশে দেশে হত্যা নিপীড়ন ও নির্যাতনেরও নিন্দা করেন তিনি। পাঠ শেষে প্রফেসর ডিগবে দুই কবিকে পাশাপাশি দাঁড় করিয়ে তাঁদের কবিতার শব্দচয়ন, বিষয়বস্তু ও বিস্তৃতি নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বললেন, “তবে এঁরা দু’জনই কিন্তু নারীবাদি।” তিনি কবিদের হাতে পোয়েট্রি সেন্টারের পক্ষ থেকে সম্মানী তুলে দেন। সবশেষে শব্দগুচ্ছ পত্রিকার বেশ কিছু সৌজন্য কপি ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বিলি করা হয়। উল্লেখ্য ইতিপূর্বে ২০১৩ সালেও লং আইল্যান্ড ইউনিভার্সিটি এই দুই কবিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলো।
নিউজার্সিতে হয়ে গেলো বুদ্ধদেব বসুর ১০৮তম জন্মদিনের অনুষ্ঠান
নিউজার্সির নিউ বার্নসউইকে ১৮ ডিসেম্বর, রোববার, ‘আস্থা’র আয়োজনে হয়ে গেলো বুদ্ধদেব বসুর জন্মদিনের অনুষ্ঠান। বিরূপ আবহাওয়ার ভেতরেও দূর দূরান্ত থেকে এসেছিলেন অতিথিরা। নিউইয়র্ক থেকে গিয়েছিলেন কবি ও শব্দগুচ্ছ সম্পাদক হাসানআল আব্দুল্লাহ। উদ্বোধনী বক্তৃতায় তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার পথরেখা নির্মাণ, জীবনানন্দের মতো একজন বড়ো কবিকে আবিষ্কার, বাংলা গদ্যে সাবলীলতা তৈরি, কবিতা পত্রিকার মাধ্যমে তরুণদেরকে উৎসাহ দেয়া, ও ‘যে আঁধার আলোর অধিক' কাব্যগ্রন্থে একটি অনুকরণীয় ভাষা সৃষ্টির ভেতর দিয়ে বুদ্ধদেব বসু বাংলা কবিতায় যে বিশালতম অবদান রেখেছেন সেইসব স্মরণ করিয়ে দিয়ে আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান। তিনি তাঁর নির্বাচিত কবিতা থেকে বেশ কয়েকটি কবিতা পড়ে শোনান। এরপর একে একে স্মৃতিচারণ, বুদ্ধদেব বসুর কবিতা থেকে পাঠ ও সঙ্গীতের পসরা সাজিয়ে বসেন ‘আস্থা’র সদস্যরা। অংশ নেন অমিতাভ সেনগুপ্ত, মাহমুদা আমিন ইরানী, সোমা নাসরীন, মেহের নিগার, মোসলেম আহমেদ, গৌতম চ্যাটার্জি, অজান্তা সিদ্দিকী, মাজহারুল ইসলাম পলাশ ও সাব্বির রহমান প্রমুখ। এই আয়োজনের আরেকটি অংশ ছিলো সদ্য প্রয়াত বুদ্ধদেব বসুর দৌহিত্র গোগোকে স্মরণ। স্মৃতিচারণে অনেকের চোখেই জল নেমে আসে। নানা গুণে গুণান্বিত এই মানুষটির এতো তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া যেনো কেউই মেনে নিতে পারেননি, বক্তাদের কথায় তারই প্রতিধ্বনি শোনা যায়। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন কবি ও নাট্যশিল্পী ফারুক আজম। তিনি বুদ্ধদেব বসুর কবিতা থেকেও চমৎকার আবৃত্তি করেন। নৈশ্য ভোজের আয়োজন করেন মাহমুদা আমিন ইরানী।
বিজয় দিবস ও নাজনীন সীমনের জন্মদিনের অনুষ্ঠান
১৭ ডিসেম্বর, শনিবার, উডহেভেনে শব্দগুচ্ছ পত্রিকা অফিসে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান ও কবি নাজনীন সীমনের জন্মদিন পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রবীণ সাংবাদিক ও অধুনালুপ্ত সাপ্তাহিক প্রবাসী সম্পাদক সৈয়দ মোহম্মাদ উল্লাহ। বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণে জন্ম নেয়া এই কবিকে তিনি অভিনন্দন জানান। তিনি তাঁর বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্যে আরো সম্প্রসারিত জায়গা নির্ধারণ কল্পে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাজমুল কাদির, পূর্ণ মুখার্জী ও হাসানআল আব্দুল্লাহ। কবিতা পড়ে শোনান নাজনীন সীমন ও আনুসির রহমান অপু। পরে দীর্ঘক্ষণ রবীন্দ্রসঙ্গীত শোনান শফি চৌধুরী, মিনি কাদির ও মৌগন্ধা আচার্য। উল্লেখ্য কবি নাজনীন সীমনের প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ছয়। ২০১৬ সালে ইংরেজী অনুবাদে তাঁর কবিতার বই প্রকাশ করেছে মার্কিন প্রকাশনা সংস্থা ফেরল প্রেস। তিনি নিউইয়র্ক সিটি হাইস্কুলের ইংরেজী সাহিত্যের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ও স্থানীয় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সহ-সভাপতি।
Find us on Facebook
|
|
Printed Version
পত্রিকার মুদ্রিত কপি
Contents:
Poetry in Translation
Poetry in English
Poetry in Bengali
Poetry Dedicated to Stanley H Barkan
Book Review
Shabda News
Letters to the Editor
শব্দগুচ্ছর এই সংখ্যাটির মুদ্রিত সংস্করণ ডাকযোগে পেতে হলে
অনুগ্রহপূর্বক নিচে ক্লিক করে ওয়ার্ডার করুন।
To order for the hardcopy of this issue, please
click on the following link:
Get a Hardcopy
|
|